আশ্রমের বিভিন্ন ছবি
পরের প্রয়োজনীয়তা মেটানো
|
২। আশ্রমের প্রধান ভবন
![]()
আশ্রমের প্রধান ভবনের নিচ তালায় রয়েছে সাধারণ ব্যবহারের কক্ষগুলো (মিলনায়তন, লাইব্রেরি, উপাসনালয় ইত্যাদি কক্ষ), এবং উপর তালা
হল সংরক্ষিত স্থান যেখানে মঠবাসীদের কক্ষ ছাড়া রয়েছে লেখনী ও সফটওয়্যার বিভাগ যেখানে ধর্মীয় বাইগুলো প্রস্তুত করা হয় ও
কম্পিউটার সংক্রান্ত প্রোগ্রাস তৈরি করা হয়।
৩। খেতখামার ও ফলবাগান
![]()
ফলবাগানের শেষপ্রান্তে রয়েছে মাছচাষের জন্য পুকুর।
৪। গবাদি পশুপালন
![]()
গবাদি পশুগুলোর দুধ দিয়ে পনির তৈরী হয়।
৫। আশ্রমের উপাসনালয়
![]()
বাঁমে ক্রুশটি লক্ষণীয়, যা একটা গাছের শিকড় থেকে উৎপন্ন, যাতে এ সত্য প্রকাশ পায় যে, ক্রুশটি হল জীবন-বৃক্ষ।
মাঝখানে রয়েছে বেদি-ভোজনপাট যার মধ্যে সংরক্ষিত আছে সেই সাধু-সাধ্বীর দেহাবশেষ যাঁরা রোম-সাম্রাজ্যের সময়ে সাক্ষ্যমরণ বরণ করেছিলেন
(দেহাবশেষ বলতে আসলে এখানে এমন বস্তু বোঝায় যেগুলে পবিত্র কোনো স্থানের সংস্পর্শে এসেছে তথা সাক্ষ্যমরণ-স্থান)।
ঐশপ্রকাশ পুস্তকে লেখা আছে, স্বর্গীয় বেদির তলায় সাক্ষ্যমর্দের প্রাণ দিবারাত্র ঈশ্বরকে অনুনয় করে যাতে মানবপিরত্রাণ শিঘ্যই সিদ্ধি লাভ করে (ঐশপ্রকাশ ৬:৯)।
ডান দিকে বাণী-স্তম্ভ রয়েছে যা থেকে ঈশ্বরেরর বাণী ঘোষণা করা হয়। সামনে সেই বাদ্যযন্ত্র লক্ষণীয় যা উপাসনা-অনুষ্ঠানের সময়ে ব্যবহৃত।
৬। ঐশত্রিত্বের দূতগণ
![]()
ত্রিত্ব বা আব্রাহামের আতিথেয়তা বলে পরিচিত আইকন আন্দ্রেই রুব্লেভ দ্বারা মোটামুটি ১৪২২ সালে অঙ্কিত হয়েছিল।
এতে প্রদর্শিত রয়েছে আব্রাহামের তাঁবুতে ঐশত্রিত্বর আগমন; সেসময় সেই অতিথিত্রয় আব্রাহামকে ও সারাকে একটি বংশ দেবেন বলে প্রতিশ্রুত হয়েছিলেন (আদিপুস্তক ১৮:১-১০)।
(এটি ও নিম্নের ছবিগুলো আশ্রমের একজন ব্রাদারের অংকিত ছবি)।
৭। ঈশ্বরজননী ধন্যা কুমারী মারীয়া
![]()
ঈশ্বরজননী নামটি সিরীয় ঐতিয্যে তৃতীয় শতাব্দী থেকে প্রচলিত নাম; ৪৩১ সনে এফেসস মহাসভা কুমারী মারীয়াকে ঈশ্বরজননী বলে ঘোষণা করে কারণ তাঁর পুত্র যিশু হলেন একাধারে ঈশ্বর ও মানুষ।
ধন্যা কুমারীর আবরণের রং রক্ত-লাল, যাতে কুমারীর যন্ত্রণা নির্দেশিত হয়। তাঁর কপালে ও তাঁর দুই কাঁধে সোনার তিনটে তারা এ সত্য ঘোষণা করতে চাই যে, প্রসবের আগে,
প্রসবক্ষেণ, ও প্রসবের পরে ধন্যা মারীয়া কুমারী হয়ে থাকলেন।
৮। প্রভু যিশুর জন্ম
![]()
আইকনটি একটামাত্র দৃশ্যে যিশুর জন্মের কথা তুলে ধরে যেভাবে মথি (১:১৯-২৪; ২:১-১২) ও লুকে (১:২৬-৩৮; ২:৪-২০) বর্ণিত। যথা,
মাঝখানে যে সোনার তারা এবং ঘড়ার পিঠে পণ্ডিত (উপরে, বাঁমে) ঘোষণা করে যে, যিশু সকল দেশের মানুষের জন্য জন্ম নিয়েছেন। স্ত্রীলোকেরা (নিচে, ডানে) হল ধাত্রী, যাতে
এ সত্য ঘোষিত হয় যে, যিশু প্রকৃত মানুষ যেহেতু তাঁর জন্মের পরে সকল শিশুদের মত তাঁকেও ধুয়ে দেওয়া দরকার হল। সাধু যোসেফ গুহা থেকে বেশ কিছু দূরেই প্রদর্শিত (নিচে, বাঁমে), যাতে এ সত্য প্রকাশ
পায় যে, তিনি যিশুর পালক পিতা মাত্র। স্বর্গদূতেরা ঈশ্বেরর গৌরবকীর্তন করেন ও রাখালদের শুভসংবাদ জানালে রাখালেরা গুহাতে ছুটে গিয়ে যিশুকে আরাধনা করে।
৯। প্রভু যিশুর দিব্য রূপান্তর
![]()
এই আইকন প্রভুর দিব্য রূপান্তরের সঙ্গে সম্পর্কিত যেইভাবে ঘটনাটি সুসমাচারে বর্ণিত (মথি ১৭:১-৮)। যিশু সাদা পোশাকে পরিবৃত, অর্থাৎ তিনি সেই আলোতে পরিবৃত যা ঈশ্বর জগৎসৃষ্টির
আরম্ভে সৃষ্টি করেছিলেন; এতে এই সত্য ভেসে ওঠে যে, যিশু হলেন নব আদম নিজের ভাবী পুনরুত্থানে যাঁর নব সৃষ্টি উদ্বোধন করার কথা।
তাঁর ডান ও বাঁ পাশে রয়েছেন সিনাই পর্বতের উপরে মোশি (যাত্রাপুস্তক ১৯:১-২৫) ও হোরেব পর্বতের উপরে এলিয় (১ রাজাবলি ১৯:১-১৪)।
ঊর্ধ্বের দিকে প্রসারিত এ তিনটি ব্যাক্তিত্বের বিপরীতে আইকন এমন তিন ব্যক্তিকে (পিতর, যাকোব ও যোহনকে) প্রদর্শন করে যাঁরা এলোমেলো ভাবে মাটিতে শায়িত। এর অর্থ হল, কেবল
মানব-ঈশ্বর যিশু খ্রিষ্টের সঙ্গে সঙযুক্ত থাকলে দুঃখে ও পাপে শায়িত মানব (মোশি ও এলিয়ের মত) স্বর্গের দিকে নিজেকে উন্নীত করতে পারে।
১০। প্রভু যিশুর পুনরুত্থান
![]()
এই আইকন আগেকার আইকনে প্রদর্শিত রহস্যের সিদ্ধি দেখায়; তথা, নিজের পুনরুত্থানে যিশু ঈশ্বরের আলোতে পরিবৃত হয়ে নবসৃষ্টি উদ্বোধন করেন; তাতে তিনি পাতালের দ্বার
ছিন্নভিন্ন ক'রে (নিচে) মৃত্যুর বন্দি মানবজাতিকে (আদম, হবা, দাউদ রাজা ও পুরাতন নিয়মের ইত্যাদি ব্যক্তিত্বকে) মুক্ত করে দেন।
যিশুর পুনরুত্থানের পরে আর কোনো মৃত্যু নেই; খ্রিষ্টীয় ভাষায় বলে, আমরা খ্রিষ্টে নিদ্রা যাই যিনি ঐশ বাস্তবতায় আমাদের জাগিয়ে তোলেন যেন চিরকাল ধরে তাঁর সঙ্গে জীবনযাপন করি।
১১। লাইব্রেরি
![]()
খ্রিষ্টীয় সন্ন্যাস-ঐতিয্য সন্ন্যাসীদের শিক্ষাগত পঠনের উপর যথেষ্ট জোর দেয়। তেমন গঠন ব্যাপক জ্ঞান অর্জন ও ঈশ্বরের সান্নিধ্যের আকাঙ্ক্ষা দ্বারা চিহ্নিত হওয়া চাই।
এ আকর্ষণ দু'টোর মধ্যকার সম্যতাই সেই জ্ঞান সংরক্ষিত ও চিহ্নিত করে যা সমস্ত কিছুর প্রতি উন্মুক্ত থাকতেও ঈশ্বরের প্রজ্ঞা দ্বারা চালিত হয়ে পূর্ণ উর্বরতা লাভ করে।
১২। আশ্রমের প্রকাশিত পুস্তাদি
![]()
লেখনী বিভাগের কয়েকটি বই যা আশ্রমে লেখা হওয়ার পর প্রকাশিত হয়েছে। বইগুলো eBook আকারেও প্রাপ্য (লেখনী > বাইবেল / উপাসনা /
খ্রিষ্টমণ্ডলীর পিতৃগণ পাতাগুলো দ্রষ্টব্য)।
১৩। ধর্মশিক্ষা
![]()
দীক্ষাপ্রার্থীরা প্রতিটি শুক্রবারে মঠে এসে সম্মিলিত হয়। ছবিতে দেখা যায়, দম প্রেমানন্দ সামসঙ্গীত ব্যাখ্যা করছেন ও সেগুলো গান করতে শেখাচ্ছেন।
১৪। নরোত্তম-টমাসের দৃঢ়ীকরণ
![]()
দু' তিন বছরব্যাপী প্রস্তুতিকালের পর প্রার্থীদের ধর্মপল্লির কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে তুলে দেওয়া হয়। তাঁরাই বিচার-বিবেচনা করে খ্রিষ্টসমাজে
তাঁদের গ্রহণ করার ব্যাপারে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবেন। ছবিতে নরোত্তম-টমাস দৃঢ়ীকরণ সাক্রামেন্ত বিশপ মহদয় দ্বারা গ্রহণ করেন।
১৫। বাপ্তিস্ম সম্পাদন
![]()
সাধারণত খ্রিষ্টীয় দীক্ষার সাক্রামেন্তত্রয় (বাপ্তিস্ম, দৃঢ়ীকরণ ও প্রভুর ভোজ) বিশপ মহদয় বা ধর্মপল্লির প্রধান প্রবীণ দ্বারা ধর্মপল্লির গির্জাঘরে সম্পাদন করা হয়।
কোনো না কোনো কারণে তেমনটি সম্ভবপর না হলে তবে আমরা নিজেরা গ্রামাঞ্চলে সেই দায়িত্ব পালন করি।
১৬। যুবক-যুবতীদের আধ্যাত্মিক নির্জন
![]()
বছরে তিন চারবার যুবকেরা অথবা বয়স্করা মঠে এসে নির্জন পালন করে। সেই দিনে অংশগ্রহণকারীরা এ বিষয়েও নিজেদের পরীক্ষা করে তথা, বিশ্বাস-যাত্রায় কোথায় আছি?
কোন দিকে ও কেমন ভাবে অগ্রসর হচ্ছি?
১৭। অবহেলিতদের সান্নিধ্যে
![]()
সাধু পল বলেন, ‘জ্ঞান স্ফীত করে, ভালবাসা গেঁথে তোলে’ (১ করি ৮:১)। এর অর্থ হল, কেবল জ্ঞানের উপর নির্ভর করলে মানুষ নিজেকে দেবতা মনে করে ও কেবল নিজেকে দেখে, পরকে আর দেখে না।
যদিও মানব-উন্নয়ন ক্ষেত্রে সমস্ত সমস্যা উত্তমরূপে মুখাবিলা করা আমাদের পক্ষে সবসময় সম্ভব নয়, তবু অবহেলিত মানবকে কমপক্ষে সান্ত্বনাই দেওয়া সবসময় সম্ভব।
১৮। শম্পা-দানিয়েলা প্রাচীন মানুষকে যত্নসেবা করে
![]()
জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে প্রতিবেশীকে ভালবাসা বলতে তাদের যত্নসেবা করা বোঝায়, ঠিক সেই দয়ালু শামারীয়ের মত যার কথা যিশু বলেছিলেন (লুক ১০:৩০-৩৩)।
তাই দীক্ষাপ্রাপ্ত ও দীক্ষাপ্রার্থী সকলেই যিশুর শিক্ষা অনুযায়ী দয়াধর্ম পালন করতে আহূত (মথি ২৫:৩১-৪০)।
১৯। আশ্রমের নিবেদিতেরা অবহেলিতকে যত্নসেবা করে
![]()
তারাই আশ্রমের নিবেদিতরা যারা সুসমাচারের চালনায় জীবনযাপন ক’রে সাধু বেনেডিক্টের নিয়মে প্রস্তাবিত মূল্যবোধ গ্রহণ করে ও সেইখানে যেতে প্রস্তুত যেখানে সন্ন্যাসীরা
একাই যেতে সক্ষম নয়।
২০। আশ্রমের নিবেদিতেরা অবহেলিতকে শ্নান করায়
![]()
প্রাপ্ত বয়স্ক ও যুবা নিবেদিতরা দম প্রেমানন্দর উদ্দীপনার অংশী হয়ে প্রাচীন ব্যক্তিকে যত্নসেবা করে।
২১। বিশুদ্ধ জল সংগ্রহ
![]()
মঠের পার্শ্ববর্থী কতগুলো স্থানের জল দূষিত। উপকারী বন্ধুদের দানশীলতার ফলে যথেষ্ট স্থানে গভীর নল কুয়োর ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়েছে।
২২। বাঁকা পায়ে অপারেশন হওয়ার পর বিউটি নাচতেও পারে
![]()
মালতি একজন হিন্দু কিশোরী যার পা বাঁকা ছিল। তার গ্রামে স্কুল-ভবন নির্মাণের সময়েই তার সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল। তাই যখন ইতালি থেকে আগত অস্থির ডাক্টাররা ২০০৩ সনে
খুলনায় আসে, তখন তাদের দ্বারা অপারেশন হয়ে নতুন জীবন ফিরে পায়।
২৩। নারী–উন্নয়ন প্রকল্প
![]()
পরের দানশীলতাই গরীব মানুষকে সাহায্যদান করতে আমাদের সক্ষম করে। তাই সেলাই মেশিন পেয়ে এই মহিলা দিনের ফাঁকা সময়ে নিজের পরিবারের জন্য
ও সম্ভাব্য ক্রতাদের জন্যও কাপড় তৈরি করতে পারে।
২৪। নব দম্পতির জন্য সুযোগ্য বিবাহ ব্যবস্থা
![]()
যখন জানতে পারি দুরবস্থার কারণে কোনো না কোনো পিতামাতা ছেলেমেয়েদের বিবাহ উপলক্ষে সুযোগ্য ব্যবস্থা করতে সক্ষম নন, তখন আমাদের সাধ্যমত নব দম্পতিকে খুশী করার জন্য এগিয়ে আসি।
২৫। প্রতিবন্ধীকে উইলচেয়ার প্রদান
![]()
আমাদের নিবেদিতদের ও হিন্দু-মুসলমান শুভাকাঙ্ক্ষী ব্যক্তিদের আর্থিক সমর্থনে প্রতিবন্ধীদের কল্যাণার্থে উইলচেয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
২৬। হাঁস চাষের সুযোগদান
![]()
হাঁস-বিতরণ প্রকল্পের ফলে যথেষ্ট মায়েরা নিজ নিজ পরিবারের নানা প্রয়োজন মেটাতে পারলেন।
২৭। কম্বল বিতরণ
![]()
শিতকালে শীত থেকে রক্ষা না পাওয়ার ফলে মানুষ কষ্টে ভোগে। স্থানীয় ও বিদেশী বন্ধুদের সাহায্যদানে যথেষ্ট মানুষকে খুশী করতে পারলাম।
২৮। বন্যাগ্রস্ত মানুষের সান্নিধ্যে
![]()
আশ্রমের যুবা নিবেদিতরা বন্যাগ্রস্তদের জন্য ত্রাণ-সামগ্রী প্রস্তুত করছে।
২৯। রংপুর কলেজ, অবকাঠামোর প্রাথমিক অবস্থা
![]()
নব শতাব্দী ২০০০ এর শুরুতে আমরা নতুন কার্যক্রম হাতে তুলে নিই, তথা, যে যে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান শিক্ষা-উন্নয়নে ব্রতী অথচ
সুযোগ্য অবকাঠামোর অভাবী, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে সাহায্যদান করা। ছবিতে, আমাদের সহযোগিতার পূর্বে একটা প্রতিষ্ঠানের অবস্থা প্রদর্শিত।
৩০। প্রগতি স্কুল: নব নির্মিত ভবনের উদ্বোধন-দিবস
![]()
নব-নির্মিত ভবনের প্রত্যাশিত উদ্বোধন-দিবস এবার উপস্থিত। ছাত্রীবৃন্দ নৃট্য ও পুষ্পবর্ষণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের ভূমিদাতাগণকে সমাদরে গ্রহণ করার জন্য
ও দূর দেশের অনুপস্থিত সেই উপকারী বন্ধুদেরও ধন্যবাদ জানাবার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে যারা আশ্রমের মধ্য দিয়ে তাদের স্বপ্ন পূরণ করেছেন।
৩১। নূতন স্কুল-ভবন নির্মাণ
![]()
সেই সুদূর ২০০০ সাল থেকে সাধু বেনেডিক্ট মঠ, বছরের পর বছর, বিশেষভাবে প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে আসছে ।
আমাদের আশা, এ কার্যক্রম ভবিষ্যতেও চালিয়ে যেতে পারব। ‘আমাদের জীবন’ পাতায় ‘শিক্ষার প্রাধান্য’ লিং ক্লিক/ট্যাপ করলে সেই সমস্ত
শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের তালিকা দেওয়া আছে যেগুলো সাধু বেনেডিক্ট মঠ নির্মাণ করেছে বা অন্য ধরনের অবদানে উপকৃত করেছে।
৩২। ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে পিকনিক
![]()
বিগত এ কয়েক বছরে দানশীল বন্ধুদের আর্থিক সহযোগিতায় বেশ কয়েকটা স্কুল-ভবন নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছি।
ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক কাল অতিক্রম করে ও বছরে বছরে ছাত্র-ছাত্রীর নতুন প্রজন্ম আগেকার প্রজন্মের স্থান দখল করে। তাতে আমরা
হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রীর ভালবাসার বন্ধনে আবদ্ধ যারা ইতঃমধ্যে মা-বাবা হয়েছে। বেশ কয়েকজন যোগাযোগ রাখে, বিবাহ উপলক্ষে খবর দেয়, ভাল চাকুরি
পেলে অবগত করে; এক কথায়, তারা কৃতজ্ঞতা জানায়, যে কৃতজ্ঞতা আশ্রমকে শুধু নয়, তাদেরও ঘিরে রাখে যারা এ সুন্দর কার্যক্রম চালিয়ে যাবার সুযোগ আমাদের
দিয়েছে ও এখনও দিতে থাকে।
৩৩। প্রজাপতি নৃট্য পরিবেশন
‘শিশু কল্যাণ’ কিন্ডারগার্টেনের শিশুরা প্রজাপতি নৃট্য পরিবেশনে রত।
৩৪। পাখি নৃট্য পরিবেশন
শৌর্মিলা, রিতিকা, ঋতু, চমক ও ঘোনা-রামকৃষ্ণপুর বিদ্যালয়ের ছাত্রীবৃন্দ কিণ্ডারগার্টেনের প্রাঙ্গণে নৃট্য পরিবেশনে রত।
|