ঈশ্বরপ্রেম ও প্রার্থনার আগে যেন কিছুই স্থান না পায়।
(সাধু বেনেডিক্টের নিয়ম)
(সাধু বেনেডিক্টের নিয়ম)
উপাসনা সংক্রান্ত কিছুটা সহায়িকা ধর্মীয় বিষয়াদি-তে পাওয়া যেতে পারে।
সম্মানিত পাঠক/পাঠিকা, প্রতিটি পুস্তকের শেষ সংস্করণ পাবার জন্য প্রতিটি পুস্তকের প্রথম পৃষ্ঠায় দেওয়া নির্দেশিকা পালন করুন। ধন্যবাদ।
![]() |
সন্ন্যাস প্রাহরিক উপাসনা
বাংলায় অনূদিত সন্ন্যাস প্রাহরিক উপাসনা।
সন্ন্যাস প্রাহরিক উপাসনা হল খ্রিষ্টিয়ান সন্ন্যাসী-সন্ন্যাসিনীদের প্রার্থনা পুস্তক. অনুবাদ মূলভাষা গ্রীক ও লাতিন থেকে করা হয়েছে। পুস্তকে রয়েছে পঞ্চকাল চক্রের অর্থাৎ আগমনকাল, জন্মোৎসবকাল, চল্লিশাকাল, পাস্কাকাল ও সাধারণকালের প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো; সেইসঙ্গে সাধুসাধ্বীদের পর্বোদ্যাপনের জন্যও উপযুক্ত উপাদান গৃহীত। তাই জাগরণী, প্রভাতী বন্দনা, পূর্বাহ্ণ, মধ্যাহ্ন ও অপরাহ্ণ প্রহর, সন্ধ্যারতি এবং সমাপনী অনুষ্ঠানের জন্য রয়েছে উপযুক্ত আহ্বান-সঙ্গীত, স্তোত্র, ধুয়ো, পাঠ, প্রার্থনা ইত্যাদি উপাদান। উল্লেখ্য বিষয়, জাগরণী অনুষ্ঠান দু’বার্ষিক চক্র সমর্থন করে, ফলে সাধারণ রোমীয় প্রাহরিক উপাসনার তুলনায় এই পুস্তক দুই গুণ বেশি পাঠ উপস্থাপন করে, অর্থাৎ ৮০০ বাইবেল পাঠ ও ১০৫০ পিতৃগণের পাঠ। |
![]() |
খ্রিষ্টমণ্ডলীর পিতৃগণের সঙ্গে সুসমাচার-ধ্যান
বাংলায় অনূদিত রবিবারের ও পর্ব-মহাপর্বের সুসমাচার বিষয়ক খ্রিষ্টমণ্ডলীর পিতৃগণের উপদেশ।
খ্রিষ্টমণ্ডলীর পিতৃগণ বলতে সেই ঐশতত্ত্ববিদগণ বোঝায় যারা ২য় শতাব্দী থেকে সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত খ্রিষ্টবিশ্বাসের বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করেছিলেন। যেমন আথানাসিউস, মহাপ্রাণ বাসিল, নাজিয়াঞ্জুসের বিশপ গ্রেগরি, যোহন খ্রিসোস্তম, আম্ব্রোজ, আগস্তিন, মহাপ্রাণ গ্রেগরি ইত্যাদি ব্যক্তিত্ব। খ্রিষ্টবিশ্বাস ক্ষেত্রে তাদের শিক্ষা নির্ভুল বলে সর্বস্বীকৃত। এই পুস্তকে তাদের এমন লেখা সঙ্কলিত হয়েছে যেগুলো সুসমাচার ধ্যানের জন্য আজকালের খ্রিষ্টবিশ্বাসীদের জন্যও ফলপ্রসূ হতে পারে। |
সামসঙ্গীত মালা ও স্বরলিপি
|